
Online Bangla Story Store
Online Story In BD
Monday, February 25, 2019
nature is beautiful

Contrary to popular belief, Lorem Ipsum is not simply random text. It has roots in a piece of classical Latin literature from 45 BC, making it over 2000 years old. Richard McClintock, a Latin professor at Hampden-Sydney College in Virginia, looked up one of the more obscure Latin words, consectetur, from a Lorem Ipsum passage, and going through the cites of the word in classical literature, discovered the undoubtable source. Lorem Ipsum comes from sections 1.10.32 and 1.10.33 of "de Finibus Bonorum et Malorum" (The Extremes of Good and Evil) by Cicero, written in 45 BC. This book is a treatise on the theory of ethics, very popular during the Renaissance.
The first line of Lorem Ipsum
"Lorem ipsum dolor sit amet..", comes from a line in section 1.10.32. The standard chunk of Lorem Ipsum used since the 1500s is reproduced below for those interested. Sections 1.10.32 and 1.10.33 from "de Finibus Bonorum et Malorum" by Cicero are also reproduced in their exact original form, accompanied by English versions from the 1914 translation by H. Rackham.Saturday, February 23, 2019
বাংলাদেশ
বাংলাদেশ (
শুনুন (সাহায্য·তথ্য)) দক্ষিণ এশিয়ার একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। ভূ-রাজনৈতিক ভাবে বাংলাদেশের পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয়, পূর্ব সীমান্তে আসাম, ত্রিপুরা ও মিজোরাম, দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে মায়ানমারের চিন ও রাখাইন রাজ্য এবং দক্ষিণ উপকূলের দিকে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত।[১০] বাংলাদেশের ভূখণ্ড ভৌগোলিকভাবে একটি উর্বর ব-দ্বীপের অংশ বিশেষ। পার্শ্ববর্তী দেশের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা-সহ বাংলাদেশ একটি ভৌগোলিকভাবে জাতিগত ও ভাষাগত "বঙ্গ" অঞ্চলটির অর্থ পূর্ণ করে। "বঙ্গ" ভূখণ্ডের পূর্বাংশ পূর্ব বাংলা নামে পরিচিত ছিল, যা ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ নামে স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। পৃথিবীতে যে ক'টি রাষ্ট্র জাতিরাষ্ট্র হিসেবে মর্যাদা পায় তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।
বাংলাদেশের বর্তমান সীমান্ত তৈরি হয়েছিল ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে যখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনাবসানে, বঙ্গ (বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি) এবং ব্রিটিশ ভারত বিভাজন করা হয়েছিল। বিভাজনের পরে বর্তমান বাংলাদেশের অঞ্চল তখন পূর্ব বাংলা নামে পরিচিত ছিল, যেটি নবগঠিত দেশ পাকিস্তানের পূর্ব অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। পাকিস্তান অধিরাজ্যে থাকাকালীন ‘পূর্ব বাংলা’ থেকে ‘পূর্ব পাকিস্তান’-এ নামটি পরিবর্তিত করা হয়েছিল। শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দারিদ্র্যপীড়িত বাংলাদেশে বিভিন্ন সময় ঘটেছে দুর্ভিক্ষ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ; এছাড়াও প্রলম্বিত রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও পুনঃপৌনিক সামরিক অভ্যুত্থান এদেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বারংবার ব্যাহত করেছে। গণসংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে যার ধারাবাহিকতা আজ পর্যন্ত। সকল প্রতিকূলতা সত্ত্বেও গত দুই দশকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিকপ্রগতি ও সমৃদ্ধি সারা বিশ্বে স্বীকৃতি লাভ করেছে।
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম যদিও আয়তনের হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্বে ৯৪তম; ফলে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলোর নবম। মাত্র ৫৬ হাজার বর্গমাইলেরও কম এই ক্ষুদ্রায়তনের দেশটির প্রাক্কলিত (২০১৮) জনসংখ্যা ১৮ কোটির বেশি অর্থাৎ প্রতি বর্গমাইলে জনবসতি ২৮৮৯ জন (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১১১৫ জন)। রাজধানী ঢাকা শহরের জনসংখ্যা ১.৪৪ কোটি এবং ঢাকা মহানগরীর জনঘনত্ব প্রতি বর্গমা্গইলে ১৯,৪৪৭ জন।[১১] দেশের জনসংখ্যার ৯৯ শতাংশ মানুষের মাতৃভাষা বাংলা; সাক্ষরতার হার ৭২ শতাংশ।
২০১৭-১৮ অর্থবছরে চলতি বাজারমূল্যে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) পরিমাণ ছিল ২৬১.২৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যা ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বৃদ্ধি লাভ করে ২৮৫.৮২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার উন্নীত হবে বলে প্রাক্কলন করা হয়েছে।[১২] ২০১৭-১৮ অর্থবছরে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু গড় বার্ষিক আয় ছিল ১ হাজার ৭৫২ ডলার। সরকার প্রাক্কলন করেছে যে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় দাঁড়াবে ১ হাজার ৯৫৬ ডলার বা ১ লাখ ৬০ হাজার ৩৯২ টাকা।[১৩] দারিদ্রের হার ২৬.২০ শতাংশ, অতিদরিদ্র মানুষের সংখ্যা ১১.৯০ শতাংশ, এবং বার্ষিক দারিদ্র হ্রাসের হার ১.৫ শতাংশ। এই উন্নয়নশীল দেশটি প্রায় দুই দশক যাবৎ বার্ষিক ৫ থেকে ৬.২ শতাংশ হারে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অর্জনপূর্বক "পরবর্তী একাদশ" অর্থনীতিসমূহের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। রাজধানী ঢাকা ও অন্যান্য শহরের পরিবর্ধন বাংলাদেশের এই উন্নতির চালিকাশক্তিরূপে কাজ করছে। এর কেন্দ্রবিন্দুতে কাজ করেছে একটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ত্বরিত বিকাশ এবং একটি সক্ষম ও সক্রিয় উদ্যোক্তা শ্রেণীর আর্বিভাব। বাংলাদেশের রপ্তানীমুখী তৈরি পোশাক শিল্প সারা বিশ্বে বিশেষভাবে প্রসিদ্ধ। জনশক্তি রপ্তানীও দেশটির অন্যতম অর্থনৈতিক স্তম্ভ। বিশ্ব ব্যাংকের প্রাক্কলন এই যে ২০১৮-২০ এই দুই অর্থ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতি প্রতি বছর গড়ে ৬.৭ শতাংশ হারে বৃদ্ধি লাভ করবে।[১৪]
গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্রের উর্বর অববাহিকায় অবস্থিত এই দেশটিতে প্রায় প্রতি বছর মৌসুমী বন্যা হয়; আর ঘূর্ণিঝড়ও খুব সাধারণ ঘটনা। নিম্ন আয়ের এই দেশটির প্রধান সমস্যা পরিব্যাপ্ত দারিদ্র গত দুই দশকে অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে এসেছে, সাক্ষরতার হার বৃদ্ধি পেয়েছে দ্রুত, জন্ম নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে অর্জিত হয়েছে অভূতপূর্ব সফলতা। এছাড়া আন্তর্জাতিক মানব সম্পদ উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশ দৃষ্টান্তমূলক অগ্রগতি অর্জনে সক্ষম হয়েছে।[১৫], তবে বাংলাদেশে এখনো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে যার মধ্যে রয়েছে পরিব্যাপ্ত রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দুর্নীতি, বিশ্বায়নের প্রেক্ষাপটে অর্থনৈতিক প্রতিযোগিতা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সমুদ্রতলের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলশ্রুতিতে তলিয়ে যাবার শঙ্কা। তাছাড়া একটি সর্বগ্রহণযোগ্য নির্বাচন ব্যবস্থার রূপ নিয়ে নতুন ভাবে সামাজিক বিভাজনের সৃষ্টি হয়েছে।
বাংলাদেশে সংসদীয় গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রচলিত। বাংলাদেশ দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা ও বিমসটেক-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। এছাড়া দেশটি জাতিসংঘ, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা, বিশ্ব শুল্ক সংস্থা, কমনওয়েলথ অফ নেশনস, উন্নয়নশীল ৮টি দেশ, জোট-নিরপেক্ষ আন্দোলন, ওআইসি, ইত্যাদি আন্তর্জাতিক সংঘের সক্রিয় সদস্য।


পরিচ্ছেদসমূহ
রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন

বেগম রোকেয়ার কর্ম ও আদর্শ উদযাপনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার প্রতি বছর ৯ই ডিসেম্বর রোকেয়া দিবস উদযাপন করে এবং বিশিষ্ট নারীদের অনন্য অর্জনের জন্য বেগম রোকেয়া পদক প্রদান করে।[৯]
পরিচ্ছেদসমূহ
Shirin Sharmin Chaudhury
Shirin Sharmin Chaudhury is the current and the first woman Speaker of the Jatiya Sangsad since April 2013. At 46 years of age, she is the youngest to assume the office. She was also the Chairperson of the Executive Committee of the Commonwealth Parliamentary Association between 2014 and 2017. Wikipedia
Office: Speaker of the Jatiya Sangsad since 2013
Nationality: Pakistani, Bangladeshi
মোয়াতফা কামাল
মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ হচ্ছে (এমজিআই) বৃহত্তম বাংলাদেশী শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম। এই সংগঠনের অধীনে শিল্পগুলি হচ্ছে রাসায়নিক, সিমেন্ট, ভোক্তা পণ্য, রিয়েল এস্টেট, বীমা, সিকিউরিটিজ, ইউটিলিটি ইত্যাদি। মোস্তফা কামাল এই মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বাংলাদেশের প্রাইভেট সেক্টরের একজন অগ্রণী শিল্পপতি। প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারী অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করে।
প্রতিষ্ঠানসমূহ[সম্পাদনা]
- কামাল ট্রেডিং কোম্পানি লিমিটেড
- বাগদাদ ভেজিটেবল তেল ইন্ডাস্ট্রিজ লি।
- মেঘনা ডেইরি অ্যান্ড ফুড প্রোডাক্ট লিমিটেড
- মার্কেন্টাইল শপিং লাইন লিমিটেড
- মেঘনা ফুল ও ডাল মিলস লিঃ
- মেঘনা চা কোম্পানি
- সাজ্জাদ
- মেঘনা নারিকেল ও মরচেঞ্জ অয়েল মিলস লিঃ
- M.M. মুদ্রণ ও প্যাকেজিং কোম্পানি লিঃ
- জি শপিং লিঙ্কে লিমিটেড
- ইউনাইটেড ফাইবার ইন্ডাস্ট্রিজ লি।
- ইউনাইটেড ফিডস লিঃ
- ইউনাইটেড এডবয়ল ওয়েল লিমিটেড
- ইউনাইটেড মিনারেল ওয়াটার অ্যান্ড পেট ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড
- অনন্য সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লিঃ
- ইউনিক পাওয়ার প্লান্ট লিমিটেড
- ইউনাইটেড সুগার মিলস লিঃ
- তানভীর ওয়েল লিমিটেড
- তানভীর ফুড লিমিটেড
- তানভীর পলিমার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড
- সোনারগাঁও সল্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড
- তানভীর স্টিল মিলস লিমিটেড
- তানভীর পেপার মিলস লিমিটেড
- জনতা ফ্লোর ও ডাল মিলস লিমিটেড
- মেঘনা প্রপার্টি লিমিটেড
- এভারেস্ট সিএনজি রিফ্রিলিং এন্ড কনভারশন লিঃ
- এভারেস্ট পাওয়ার জেনারেশন কো। লিমিটেড
- মেঘনা শিপ বিল্ডার্স অ্যান্ড ডকইয়ার্ড লিমিটেড
- ঢাকা প্লাস্টিকের বোতল (পিইটি) ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড
- গ্লোবাল অ্যাড স্টার ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড
- তাসনিম কেমিক্যাল কমপ্লেক্স লিমিটেড
- তাসনিম কনডেন্সড মিল্ক লিমিটেড
- ফ্রেশ সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড
- মেঘনা সিডস ক্রশিং মিলস লিমিটেড
- ঢাকা সিকিউরিটিজ লিমিটেড
- বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইনসিওরেন্স কোং
- মেঘনা এভিয়েশন লিঃ
- ইউনাইটেড শপিং লাইন লিঃ
- সুরমা মুর্শিদ অয়েল মিলস লি।
আতিউর রহমান
আতিউর রহমান খ্যাতনামা বাংলাদেশী অর্থনীতিবিদ। মে ১, ২০০৯ সালে তিনি বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর হিসেবে নিযুক্ত হন। ২০১৬ সালের মার্চে সাইবার হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ চুরির ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর ১৫ মার্চ তিনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন।[১] অর্থনীতির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লেখার কারণে তিনি বেশ পরিচিত। বাংলা এবং ইংরেজি দুই ভাষাতেই তার লেখা অসংখ্য বই রয়েছে। তিনি রাষ্ট্রায়ত্ব সোনালী ব্যাংকের পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।[২][৩]
২০০১ সালে, তিনি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ব্যাংক জনতা ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হন।[২][৪] এছাড়াও বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ ডেভেলপমেন্ট স্ট্যাডিজ এ একজন সিনিয়র গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন।
Subscribe to:
Posts (Atom)